মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি - পর্ব ০৩: কোন চ্যাপ্টার কিভাবে পড়বে?
মেডিকেল এডমিশন টেস্টের প্রিপারেশনের জন্য কোন চ্যাপ্টার কিভাবে পড়তে হবে এ বিষয়ে অনেকেই কনফিউশনে ভোগে। আজ সে বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু শেয়ার করছিঃ
১। প্রথমে যে চ্যাপ্টার পড়বে সেই চ্যাপ্টার থেকে আসা বিগত বছরের মেডিকেল ও ডেন্টাল প্রশ্ন দেখে নিতে হবে। তাহলে মেডিকেল এডমিশন টেস্টের প্রশ্নের ধরন আর ইম্পর্ট্যান্ট টপিকগুলো বুঝা সহজ হবে।
২। চ্যাপ্টার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রিডিং পড়া। পড়ার সময় ইম্পর্ট্যান্ট লাইনগুলো অবশ্যই পেন্সিল বা হাইলাইটার দিয়ে দাগাতে হবে।
৩। ডাইজেস্ট বা সহায়ক কোন বই একবার দেখে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ এক্সট্রা তথ্য পেলে তা মেইন বইয়ের সংশ্লিষ্ট পেইজের খালি জায়গায় লিখে রাখত হবে।
৪। এরপর রিডিং পড়ার সময় দাগানো ইম্পর্ট্যান্ট লাইনগুলো দুই-তিনবার পড়তে হবে।
৫। চ্যাপ্টারের শেষের MCQ গুলো সল্ভ করতে হবে। যেখানে ভুল হয় বা সন্দেহ জাগে, সে সংশ্লিষ্ট বইয়ের টপিকটি আরেকটু দেখে নিতে হবে।
৬। সহায়ক কোন বই থেকে যত সম্ভব চ্যাপ্টার সংশ্লিষ্ট MCQ সমাধান করতে হবে। বেশি প্র্যাকটিসের বিকল্প নেই।
৭। সঠিক সময় ধরে এবং সততার সাথে চ্যাপ্টার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি মডেল টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে।
৮। অনলাইনে বা অ্যাপের সাহায্যেও রিলাক্সড্ মোডে MCQ প্র্যাকটিস করা বা পরীক্ষা দেয়া যায়।
৯। প্রথমদিকে অনেক তথ্য মনে না থাকতে পারে। হতাশ হলে চলবে না। বারবার রিভিশন করলে একসময় পড়া আয়ত্ত্বে আসবে।
পরিশেষে, স্বপ্নের সাথে সাক্ষাত করতে হলে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে পরিশ্রম করে যেতে হবে। ধৈর্য্যশীল হতে হবে এবং আমি পারবো-এ বিশ্বাস ধরে রাখতে হবে।
শুভকামনা রইল।
- ইসতিয়াক উদ্দিন মোহাম্মদ তাসকিন
এমবিবিএস প্রথম বর্ষ,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ।
১। প্রথমে যে চ্যাপ্টার পড়বে সেই চ্যাপ্টার থেকে আসা বিগত বছরের মেডিকেল ও ডেন্টাল প্রশ্ন দেখে নিতে হবে। তাহলে মেডিকেল এডমিশন টেস্টের প্রশ্নের ধরন আর ইম্পর্ট্যান্ট টপিকগুলো বুঝা সহজ হবে।
২। চ্যাপ্টার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রিডিং পড়া। পড়ার সময় ইম্পর্ট্যান্ট লাইনগুলো অবশ্যই পেন্সিল বা হাইলাইটার দিয়ে দাগাতে হবে।
৩। ডাইজেস্ট বা সহায়ক কোন বই একবার দেখে নিতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ এক্সট্রা তথ্য পেলে তা মেইন বইয়ের সংশ্লিষ্ট পেইজের খালি জায়গায় লিখে রাখত হবে।
৪। এরপর রিডিং পড়ার সময় দাগানো ইম্পর্ট্যান্ট লাইনগুলো দুই-তিনবার পড়তে হবে।
৫। চ্যাপ্টারের শেষের MCQ গুলো সল্ভ করতে হবে। যেখানে ভুল হয় বা সন্দেহ জাগে, সে সংশ্লিষ্ট বইয়ের টপিকটি আরেকটু দেখে নিতে হবে।
৬। সহায়ক কোন বই থেকে যত সম্ভব চ্যাপ্টার সংশ্লিষ্ট MCQ সমাধান করতে হবে। বেশি প্র্যাকটিসের বিকল্প নেই।
৭। সঠিক সময় ধরে এবং সততার সাথে চ্যাপ্টার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি মডেল টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে।
৮। অনলাইনে বা অ্যাপের সাহায্যেও রিলাক্সড্ মোডে MCQ প্র্যাকটিস করা বা পরীক্ষা দেয়া যায়।
৯। প্রথমদিকে অনেক তথ্য মনে না থাকতে পারে। হতাশ হলে চলবে না। বারবার রিভিশন করলে একসময় পড়া আয়ত্ত্বে আসবে।
পরিশেষে, স্বপ্নের সাথে সাক্ষাত করতে হলে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে পরিশ্রম করে যেতে হবে। ধৈর্য্যশীল হতে হবে এবং আমি পারবো-এ বিশ্বাস ধরে রাখতে হবে।
শুভকামনা রইল।
- ইসতিয়াক উদ্দিন মোহাম্মদ তাসকিন
এমবিবিএস প্রথম বর্ষ,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ।
মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি - পর্ব ০৩: কোন চ্যাপ্টার কিভাবে পড়বে?
Reviewed by Catalytic School
on
August 24, 2020
Rating:
No comments: