অদৃশ্য অস্তিত্বের অন্বেষণ
আবু আহমেদ মাসউদ ইলাহি মাহদি
সামথিং টু দি পাওয়ায় জিরো ইজ ইকোয়েল টু ওয়ান এর মাধ্যমে তাঁর অস্তিত্ব বৈজ্ঞানিকভাবে অনানুষ্ঠানিক স্বীকৃত লাভ করে।তবে কোটি কোটি বছর পূর্বে তিনি এই বার্তা পৌছিয়ে দিয়েছেন সকল ধর্ম গ্রন্থের মাধ্যমে।তিনি বলেছেন তাঁর কোন সৃষ্টি বা বিনাশ নেই।তার মানে মানুষ তো দূরে থাক পৃথিবীর জন্মলগ্নেরও বহু আগে তথা চন্দ্র,সূর্যের জন্ম বা তারও আগে থেকে তিনি আছেন।তাঁর শুরু বা শেষ নেই কারণ তিনি সব ধর্মগ্রন্থে তা বলে গেছেন।স্রষ্টার শুরু নিয়ে কথা বলা নগন্য সৃষ্টির কাজ হতে পারে না তবে সৃষ্টি হিসেবে প্রতিনিয়তই তাকে খুজে বেড়াতে থাকি।ধর্ম নামক নির্দিষ্ট রীতিনীতির মাধ্যমে এক এক ধর্মের মানুষ এক এক ভাবে তাঁর অদৃশ্য অস্তিত্ব খুজে বেড়াই।কেউ খুজে বিনয়ী হয়ে মাটিতে মাথা ঠুঁকে কেউ বা আবার স্রষ্টার সৃষ্টির পূজা করে তার নিকট পৌঁছানোর প্রয়াস চালায়।কেউ যখন বা বিভিন্ন দেবতা মাধ্যমে তাঁর অন্বেষণ চালায় ঠিক তখনই কেউ বা গির্জায় ঘন্টা বাজিয়ে সেই অদৃশ্য স্রষ্টাকে সংকেত দেয়।এভাবেই প্রতিনিয়ত হাজারোভাবে মানুষ সেই অবিনশ্বর স্রষ্টার অস্তিত্বকে উপভোগ করতে চায়।তবে স্রষ্টা নিজেই বলেছেন তিনি আছেন মানুষের প্রানশিরার আরো কাছে অথচ তা আমরা কখনোই আমাদের সীমিত মস্তিষ্কে তা আয়ত্ব করতে পারি না।সময়ের সাথে সময় পেরিয়ে যাচ্ছে,প্রায় ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীর সৃষ্টিকাল থেকেই এভাবেই চলছে তাঁকে খুজেই চলছি আমরা অথচ কখনোই নিজের প্রাণশিরার কাছে তাঁকে অনুভব করতে পারি নী।আমরা হয়তো কখনোই তা অনুভব করতে পারবো না এবং এভাবেই তাঁর অদৃশ্য অস্তিত্বের অন্বেষণে ব্যস্ত থাকবো তবে আমরা তাঁর অস্তিত্ব পাই বা না পাই তিনি ছিলেন,আছেন তিনি থাকবেন তবে তাঁর স্থায়িত্ব হবে সীমাহীন।তবে নিশ্চয়ই একদিন তাঁর অস্তিত্ব হবে দৃশ্যমান আর তা হবে সেই পুনরুত্থানের দিন(মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী)।সর্বোপরি সমস্ত প্রশংসা তাঁর যার কোন সৃষ্টি,বিনাশ নেই।তিনি অবিনশ্বর যিনি তার সৃষ্টির কাছে আল্লাহ,ভগবান,গড,ঈশ্বর ইত্যাদি নামে সমাদৃত।
Good job.
ReplyDeleteCarry on